
জাতিসংঘের ব্যানারে পশ্চিমা দাতা সংস্থার খয়রাতের লালিত-পালিত এনজিও সুশীলরা উপজাতিকে ‘আদিবাসী’ পরিভাষায় পরিচিত করতে মরিয়া।
ইন্টেরিম সরকার বিভিন্ন পলিসি ডকুমেন্টে আদিবাসী শব্দ প্রায় নর্মালাইজ করে ফেলেছে। এই শব্দের মারপ্যাচ দিয়ে ভবিষ্যতে এই অঞ্চলকে স্বাধীন দেশ হিসেবে গড়ে তোলার প্রেক্ষাপট তৈরী হওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে।
উপজাতিদের খৃষ্টান বানাতে সেখানে অনেক মিশনারী কাজ করছে অনেক বছর ধরে।
সেই অঞ্চল স্বাধীন হতে চায়। সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে সেখানে দেশের আর্মি রয়েছে। এনজিওরা চায় আর্মি চলে আসুক। এতে তাদের অধিকার কায়েম।
এই অবস্থায় মানবাধিকার কমিশনের অফিস অধিকারের ব্যানারে তথ্য-উপাত্ত তৈরী করবে যার মাধ্যমে বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিকভাবে চাপ দিতে পারবে। পশ্চিমারা তথ্য-ভিত্তিক চাপ দিয়ে নৈতিক গ্রাউন্ড তৈরী করে।
বর্তমানে সেখানে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করায় আর্মির নিষেধাজ্ঞা তথা কড়াকড়ি নিয়ম-কানুন আছে। মানবাধিকার অফিস অনেক শক্তিশালী রিসার্চ প্রতিষ্ঠানের মত যাদের সব জায়গায় একসেস থাকবে। তারা সেভাবেই চুক্তি করে।
ইন্টারেস্টিং টেক হোম মেসেজ হচ্ছে- দেশের এলজি এক্টিভিস্ট সুশীলরা প্রো-আদিবাসী গ্রুপে।
মৈত্রী যাত্রায় এলজি গ্রুপ আদিবাসী ইস্যুতে সোচ্চার ছিলো, আর্মির বিরুদ্ধে প্ল্যাকার্ড বহন করেছিলো। বিস্তারিত লেখার লিংক কমেন্টে দেয়া হলো।
#আদিবাসী_উপজাতি