
“বুটেক্সিয়ান সোসাইটির আয়োজনে ‘নির্মমতার আঁতুড়ঘর: প্রসঙ্গ বুটেক্স ছাত্রলীগ’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন”
আজ শুক্রবার (২২ আগস্ট) বিকাল ৪ টায় ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইইবি) তে বুটেক্সিয়ান সোসাইটি কর্তৃক আয়োজিত ‘নির্মমতার আঁতুড়ঘর: প্রসঙ্গ বুটেক্স ছাত্রলীগ’ শীর্ষক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। বইটিতে বুটেক্স ছাত্রলীগের দমননীতি ও ক্যাম্পাসে সংঘটিত বিভিন্ন নির্মম ঘটনার দলিল স্থান পেয়েছে। ‘ইকোস অব জুলাই’ অনুষ্ঠানে বুটেক্স ছাত্রলীগের বর্বরতা ও নির্যাতনের স্বরুপ বর্ণনা করেন ভুক্তভোগীরা।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর ড. মো. আব্দুর রব। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদি, এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, আপ বাংলাদেশের আহবায়ক আলী আহসান জোনায়েদ, ইঞ্জিনিয়ার্স ফোরামের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার কাজী আবিদ এইচ সিদ্দিকী, বুটেক্সিয়ান সোসাইটির সহ-সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার রওশন জামির রনি, ইঞ্জিনিয়ার্স রাইটস মোভমেন্টের উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার এম ওয়ালী উল্লাহ। অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন বুটেক্সিয়ান সোসাইটির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মো. আব্দুল জলিল।
অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে শরীফ ওসমান হাদি বলেন, এই সরকারের অনেক উপদেষ্টা বিদেশ চলে যাবেন অথবা পরবর্তী সরকারে অনেকে এই উপদেষ্টাদের মধ্যে মন্ত্রী মিনিস্টার হবেন। কিন্তু এই সরকারের কয়জন উপদেষ্টা জীবন দিয়েছেন এবং তার সন্তানেরা আন্দোলনে নেমেছিল? সবই তো আপনার ভাই আমার ভাই আহত-নিহত হয়েছে। সুতরাং তাদের এই রক্তের ঋণ আমাদেরকে দিতে হবে। এই সরকার করে দেবে না বা অন্য কেউ করে দিবে না।
আলী আহসান জোনায়েদ বলেন, আমরা কালেক্টিভলি সাইলেন্স থাকলে আবারো ভিক্টিমাইজড হবো। তাই সাইলেন্স থাকা যাবে না! অন্যায়ের বিরুদ্ধে সম্মিলিতভাবে সোচ্চার থাকতে হবে।